ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি সাবান

 

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কি উপায়ে ত্বক সহ পুরা শরীর ফর্সা করা যাবে কিছু সাবানের মাধ্যমে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কোন কোন সাবান গুলো বেশ কার্যকরী তা আপনাদের মাঝে তুলে ধরব।  

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-কয়েকটি -সাবান (2)

ফর্সা হওয়ার সাথে সাথে ত্বককে দাগ মুক্ত এবং টানটান রাখতে কে না পছন্দ করে। নিয়মিত যত্নের পাশাপাশি কিছু প্রসাধনী ব্যবহারের ফলে আমরা ত্বককে দাগহীন পরিষ্কার এবং ফর্সা দেখাতে পারি। চলুন সেসব বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করি। 

সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান 

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান   

ত্বককে ফর্সা এবং উজ্জ্বল দেখানো প্রত্যেকেরই একটা স্বপ্ন। ত্বক ফর্সা দেখানোর জন্য আমরা কত কিছুই না করি প্রতিদিন কিন্তু বাইরের রোদ, ধুলাবালি এসবের কারণে এবং বয়সের সাথে সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং ত্বকের রং আমরা হারিয়ে ফেলি। আমরা যদি নিয়মিত সাবান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার রাখতে পারি এবং ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারি তাহলে ত্বক অনেকটা হেলদি এবং গ্লো থাকে। তবে বাইরের প্রসাধনী ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের হারবাল সাবান, মেডিকেটেড সাবান পাওয়া যায় যাতে কোনরকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না। অবশ্যই আমাদের সাবান ব্যবহারের পূর্বে সতর্ক থাকতে হবে। বর্তমানে বিভিন্ন রকমের সাবান পাওয়া যায় যা ত্বকের রং ফর্সা করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, তার মধ্যে অন্যতম সাবান হল জাফরান গোটস মিল্ক সোপ(Jafran goats milk soap)। এটি একটি ন্যাচারাল এবং হারবাল সাবান। এটি ব্যবহার করলে যে কোন ধরনের রোদে পোড়া কালো দাগ দূর হবে বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করবে। আপনারা চাইলে এই সাবান ব্যবহার করতে পারেন আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন।

এছাড়াও ত্বকের রং ফর্সা কারি সাবানের মধ্যে রয়েছে

  • নিম সাবান
  • এলোভেরা সাবান
  • হলুদ সাবান
  • রাইস মিল্ক সোপ
  • গোটস মিল্ক সোপ
  • প্যাপ্যাইয়া সোপ
  • ভিটামিন সি সোপ
  • Kojic সোপ

উল্লেখিত সাবানগুলো প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি। কোন ভালো ব্র্যান্ডের এ ধরনের সাবান ব্যবহার করলে আশা করি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।   

প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরিকৃত সাবান                                       

আমরা যদি ঘরে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে কোন সাবান তৈরি করতে পারি তা আমাদের ত্বকের জন্য খুব উপকারী হবে। একেকজনের স্কিন একেক রকম তাই প্রাকৃতিক সাবান ব্যবহার করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকেনা। যাদের ত্ব খুব সেনসিটিভ তারা চাইলে নিজেরাই বাড়িতে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে সাবান তৈরি করতে পারবেন। আর এই সাবান গুলো কিছুদিন ব্যবহার করলেই আপনারা আশানুরূপ ফলাফল পাবেন কোনরকম সাইড ইফেক্ট ছাড়াই।

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-কয়েকটি -সাবান

বাড়িতে আপনার হাতের কাছেই থাকা বিভিন্ন রকম উপাদান দিয়েই আপনি ঘরোয়া পদ্ধতিতে সাবান তৈরি করতে পারেন।ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি সাবান এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদের জানাবো সাবান তৈরি না করলেও প্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদান গুলো দিয়ে আপনি ত্বক পরিষ্কার ও দাগ মুক্ত রাখতে পারেন। যেমন-

  • কমলালেবুর খোসা
  • লেবু
  • বেসন
  • টক দই
  • কাঁচা হলুদ গুঁড়া
  • নিমপাতা
  • এলোভেরা
  • গ্লিসারিন
  • চা পাতা

এসব নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকে দাগ সব কমে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও টানটান থাকে। 

আর ও পড়ুনঃ বেসন আর টক দই দিয়ে ত্বকের যত্ন

ত্বক ফর্সা করতে কাঁচা হলুদের সাবান  

ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদ খুব উপকারী এটা আমরা কম বেশি সবাই জানি। নিয়মিত কাঁচা হলুদ ব্যবহারের ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা যেমন বৃদ্ধি পায় বয়সের ছাপ কমাতেও সাহায্য করে। আমরা বিভিন্ন উপায়ে কাঁচা হলুদ ত্বকের ব্যবহার করতে পারি।আপনি চাইলে কাঁচা হলুদ এমনিতেও মুখে ব্যবহার করতে পারবেন আবার চাইলে কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরি করে সেই সাবান ব্যবহার করতে পারবেন। কাঁচা হলুদ শুধু রঙ ফর্সা করেনা এটি বিভিন্ন এলার্জি ও চর্মরোগ জাতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

নিয়মিত কাঁচা হলুদ ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের বিভিন্ন রকমের রোদে পোড়া কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। হলুদের সাবান তৈরি জন্য প্রথমেই আপনাকে কিছু কাঁচা হলুদ সংগ্রহ করতে হবে এবং সাবান বেজ নিতে হবে। কাঁচা হলুদটি পরিষ্কার করে পেস্ট করে নিন। সাবান বেজ গলিয়ে নিন। এতে কাঁচা হলুদের পেস্ট,লেবুর রস, ভিটামিন ই ক্যাপসু্‌ল, গ্লিসারিন যুক্ত করুন। ২০ থেকে ৩০ মিনিটের জন্য রেখে দিন শক্ত হয়ে সাবানের রূপ ধারণ করলে সেটিকে সাবান হিসেবে পরবর্তীতে ব্যবহার করুন। 

 ত্বক ফর্সা করতে এলোভেরা সাবান 

এলোভেরা ত্বকের জন্য চুলের জন্য খুবই উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এলোভেরা ত্বকের গভীর থেকে ত্বকের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।ত্বকের যে কোন কালো দাগ দূর করে ওপেন পোরস মিনিমাইজ করে, ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে। আপনি প্রাকৃতিকভাবে অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন কোনরকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই। আপনি চাইলে প্রতিদিন এলোভেরা জেল হিসাবে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন আবার চাইলে সাবান হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।

সাবান তৈরির জন্য আপনাকে প্রথমে এলোভেরা নিতে হবে। অ্যালোভেরার ভেতর থেকে জেল গুলো বের করে নিতে হবে। সাবান বেজ গলিয়ে নিয়ে এর সাথে এলোভেরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল লেবুর রস গ্লিসারিন, এসিড পাউডার এবং নারকেল তেল মিশিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণের জন্য সাবানের কোন আকৃতি দেওয়ার জন্য সেই পাত্রে রাখতে হবে। শক্ত হয়ে গেলে পরবর্তীতে তার সাবান হিসেবে ব্যবহারের উপযোগী হয়ে যাবে। এই সাবানটি প্রতিদিন আপনি গোসলের সময় অথবা রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করতে পারেন।ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান এর মধ্যে অ্যালোভেরা সাবান অন্যতম।

নিমপাতা দিয়ে  তৈরি করা সাবান                                          

সেই প্রাচীন কাল থেকেই নিম পাতা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন রকমের র‍্যাশ,দাগ,কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও নিমপাতা কে প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যাদের চুলকানি বা এলার্জিজনিত সমস্যা থাকে অথবা স্কিনে ব্রণসহ বিভিন্ন রকমের সমস্যা থাকে তাদের জন্য নিম পাতা বেশ কার্যকরী। আপনি চাইলে কাঁচা নিমপাতা বেটে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন অথবা নিমপাতার সাবান তৈরি করে রাখতে পারেন যা প্রতিদিনের রূপচর্চায় আপনি ত্বকে ব্যবহার করতে পারবেন।

এজন্য কিছু সাবান বেজের সাথে নিম পাতার পেস্ট ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে সাবানের আকৃতিতে ছোট ছোট করে কেটে নিন। প্রতিদিন গোসলের সময় অথবা রাতে ঘুমানোর পূর্বে এই সাবান দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে পারবেন। এছাড়াও নিম পাতায় রয়েছে ভিটামিন সি যা ত্বকের বিভিন্ন রকমের দাগ কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। তাই আপনি চাইলে আপনার ত্বকের জন্য প্রাকৃতিকভাবে এই সাবান তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন আশা করি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।  

ত্বক ফর্সা করার জন্য ডাক্তারি সাবান   

ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যায় আমরা ডাক্তারের কাছে যাই এবং ডাক্তারি পরামর্শে বিভিন্ন রকমের সাবান মশ্চারাইজার এসব ব্যবহার করি। নিজেকে ফর্সা দেখানোর জন্য আমরা অনেক সময় অনেক রকম সাবান ব্যবহার করি। তবে সবচেয়ে ভালো হবে এসব ব্যবহার করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া এবং স্কিনে কোনরকম সমস্যা আছে কিনা তা যাচাই করে নেওয়া।ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান সম্পর্কে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

একেকজনের স্কিন টোন অনুযায়ী ডাক্তার একেক জনকে এক এক রকম সাবান সাজেস্ট করেন। যাতে কারো কোন রকমের সাইড ইফেক্ট না হয়। যাদের স্ক্রিনে অনেক ব্রণ তাদের স্কিম অনুযায়ী একরকম সাবান তাদেরকে সাজেস্ট করেন। আবার কারো স্কিনে রোদে পোড়া দাগ মেছতা এসব থাকলে তাদের জন্য আরেক রকমের সাবান বা স্কিন প্রোডাক্ট সাজেস্ট করেন। তাই আমাদেরও উচিত হবে যে কোন রকমের কসমেটিক ব্যবহার না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করা যাতে পরবর্তীতে কোন সমস্যার মুখে পড়তে না হয়। 

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-কয়েকটি -সাবান

পুরো শরীর ফর্সা করার সাবান 

বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাবান পাওয়া যায় যেগুলো পুরা শরীর ফর্সা করে তবে আমাদেরকে অবশ্যই কেনার আগে ভালো কোম্পানি এবং কি কি উপাদান দিয়ে তৈরি তা যাচাই-বাছাই করে দেখে নিতে হবে। এবং সাবান কেনার পূর্বে সেটি আসল না নকল সেটি দেখে নেওয়া খুবই জরুরী। একটি ভালো মানের সাবান ব্যবহার করলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন বলে আশা করা যায়।

আমি আপনাদের যে সাবানগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি এই সাবানগুলো ন্যাচারাল এবং হারবাল আপনি চাইলে এই সাবানগুলো ব্যবহার করতে পারেন যা কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত এবং আপনি খুব ভালো ফলাফল পাবেন বলে আশা করা যায়। এই সাবান গুলো ব্যবহারের ফলে শুধু মুখ না পুরো শরীর যেমন ফর্সা এবং উজ্জ্বল হবে ত্বকের বিভিন্ন রকমের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে এবং বয়সের ছাপ ছোপ কমাতে সাহায্য করবে

শীতকালে কোন সাবান ব্যবহার করবো  

শীতকালে ত্বকের সমস্যা প্রায় কম বেশি সবারই দেখা দেয়। শীতকালে ত্বক নিষ্প্রাণ, নির্জীব এবং শুষ্ক হয়ে থাকে। তাই এই সময় ত্বকের যত্ন নেওয়া খুব জরুরী। নারিকেলের তেল ত্বকের জন্য খুব উপকারী। শীতকালে নারীকেল তেল, গ্লিসারিন, অ্যালোভেরা এসব ত্বককে সফট রাখতে সাহায্য করে। তাই শীতকালে আপনি চাইলে এলোভেরা সাবান, এলোভেরা সাবান এবং নারিকেল তেল যুক্ত সাবান ব্যবহার করতে পারেন। এই সাবান গুলো ব্যবহারের পরে আপনি নারিকেল তেল  ব্যবহার করতে পারেন। 

 ত্বক ফর্সাকারী সাবানের ক্ষতিকর  দিক 

বাজারে বিভিন্ন রকমের নকল সাবান বের হয়েছে যা ব্যবহার করার ফলে তোকে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। আমরা ত্বক ফর্সা করতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এসব ফাঁদে পা দিয়ে নিজেদের ত্বককে নষ্ট করে ফেলি। এসব সাবানের মধ্যে নানা রকম ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা ব্যবহারের ফলে খুব দ্রুত ত্বক নষ্ট হয়ে যায় এবং অনেক সময় অনেক রাসায়নিক পদার্থ ক্যান্সার সৃষ্টির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান সম্পর্কে জেনে নিয়ে সেসব ব্যবহার করা উচিত।

আর ও পড়ুনঃ জাফরান সাবানের কয়েকটি উপকারিতা

তাই অবশ্যই সাবান কেনার ক্ষেত্রে আমাদের যাচাই-বাছাই করে কিনতে হবে। সবচেয়ে ভালো হবে যদি আমরা এসব সাবান বাড়িতেই তৈরি করতে পারি এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেসব সাবান কিনে ব্যবহার করতে পারি, যার ফলে ত্বকের ক্ষতি থেকে অনেকাংশে দূরে থাকা সম্ভব।আমাদের মনে রাখতে হবে যেসব সাবানে খুব দ্রুত এবং রাতারাতি ফলাফল দেওয়ার কথা উল্লেখ আছে তা থেকে দূরে থাকা কারণ নিয়মিত রূপচর্চা ছাড়া ভালো ফলাফল আশা করা সম্ভব না।  

শেষ কথাঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি সাবান

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি  সাবান এই আর্টিকেলের মধ্যে বিভিন্ন রকমের সাবান সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন আশা করি আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা পরিষ্কারভাবে সবকিছু জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি নিয়মিত রূপচর্চা করেন তাহলে আপনিও ত্বককে ফর্সা এবং উজ্জ্বল রাখতে পারবেন।আমার এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন কিছু জানার থাকলে আমাকে কমেন্ট করবেন এবং পরবর্তীতে আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url