রসুন খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
রসুন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কম বেশি সকলেই জানি।রসুন দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর উপাদান।এটি তরকারিতে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।মসলার পাশাপাশি এটি ঔষধ হিসেবে ও ব্যবহার করা হয় এজন্য রসুন সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত।
রসুন বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজের উৎস। যা আমাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত দরকারি। রসুনের যাবতীয় পুষ্টিগুণ এবং গুণাবলী সম্পর্কে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো।
সূচিপত্রঃ রসুন খাওয়ার উপকারিতা
- রসুনের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ
- রসুন খাওয়ার উপকারিতা
- কেন রসুন খাওয়া উচিত
- রসুনের বিভিন্ন রকম ব্যবহার
- কাঁচা রসুন খাওয়ার নিয়ম
- কাঁচা রসুন খাওয়ার অপকারিতা
- উপসংহারঃ রসুন খাওয়ার উপকারিতা
রসুনের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ
রসুনে রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান যা শরীর সুস্থ রাখতে এবং বিভিন্ন রোগ সারাতে কার্যকরী। প্রাচীনকাল থেকেই রসুনকে একপ্রকার ঔষধি গাছ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। রসুন এ রয়েছে।ভিটামিন বি১,ভিটামিন বি২, ভিটামিন সি,ফোলেট ও সেলোনিয়াম রয়েছে।সেলোনিয়াম ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী। রসুনের মধ্যে রয়েছে এসিলিন নামক এক ধরনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা ক্যান্সারসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা এবং রোগ দূর করতে সক্ষম।
আরও পড়ুনঃ ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা
প্রাচীনকাল থেকেই রসুন বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। রসুনের মধ্যে
বিভিন্ন ধরনের ভেজষ উপাদান, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের শারীরিক
এবং মানসিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত জরুরী। রসুনে উপস্থিত এসিলিন
নামক উপাদানের জন্য রসুনকে সুপারফুড বলা হয়।
রসুন খাওয়ার উপকারিতা
আমরা মসলা হিসেবে রসুন ব্যবহার করি। রসুন শুধু খাবারের স্বাদই বৃদ্ধি করে না এটি
বিভিন্ন পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। রসুন খাওয়ার
উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত আলোচনা করা হলো
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত রসুন খেলে শরীর
সুস্থ এবং শক্তিশালী থাকে। রসুন এ রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং
এন্টিফাঙ্গাল যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সাধারণ সর্দির মত
অসুস্থতার ঝুঁকি কমায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য রসুন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রসুনে থাকা এসিলিন উপাদান
রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারা নিয়মিত রসুন
খেলে উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা দূর করা সম্ভব।
হৃদপিন্ডের শক্তিবর্ধকঃ প্রতিদিন সকালে খালি পেটে রসুন খেলে হৃদপিণ্ড শক্তিশালী হয়। রসুন সঞ্চালন
বৃদ্ধি করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।যারা
হৃদপিন্ডের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে দুই কোয়া
রসুন চিবিয়ে পানি দিয়ে গিলে খান এতে হৃদপিণ্ড শক্তিশালী হয়, রক্ত সঞ্চালন
বৃদ্ধি পায় ফলে হৃদপিন্ডের ব্লগগুলো আর বাড়ে না।
হজমে সহায়তাঃ রসুন হজমে সহায়তা করে। রসুন পাচক এনজাইমগুলোকে সক্রিয়
করে,অন্ত্রের উন্নতি করে এবং বদহজম জাতীয় সমস্যা দূর করে। নিয়মিত রসুন
খেলে পাচনতন্ত্রের উন্নতি ঘটে।
শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করেঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রসুন খুবই উপকারী। এটি রক্তের শর্করার
মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। ডায়াবেটিস রোগীরা কাঁচা
রসুন খেলে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে।
সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়ায়ঃ রসুন এ উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টিব্যাকটেরিয়াল রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ভাইরাসের এর মত
সংক্রমনের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের স্ট্রেস এবং
বিভিন্ন রকম প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করেঃ রসুনে উচ্চমাত্রার ভিটামিন বি৬ হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও
এতে উচ্চমাত্রার ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে।
যা অস্টিওপোরোসিস ও আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধ করতে বেশ
কার্যকরী।
অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবেঃ রসুনের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিভাইরাল উপাদান রয়েছে যা রোগ জীবাণুর
বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা দেয়। রসুনে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট কোষের সেল ড্যামেজ
এবং অ্যান্টি এজিং হতে রক্ষা করে।
যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতেঃ বিভিন্ন কারণে পুরুষের যৌন ক্ষমতা কমে যেতে পারে সেক্ষেত্রে প্রতিদিন
সকালে খালি পেটে দুই থেকে তিন কোয়া রসুন খেলে ধীরে ধীরে যৌন ক্ষমতা ফিরে আসে।
রসুন শরীরে বিভিন্ন হরমোন জাতীয় সমস্যা সমাধান করে এছাড়া মহিলাদের
মেনোপেজের সময় রসুন খেলে খুব ভালো উপকার পাওয়া যায়। রসুন টেস্টোস্টোরে ল
হরমোন বাড়ায় এবং শুক্রানুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে তাই প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে রসুন
বেশ কার্যকরী।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ ও ওজন কমায়ঃ কাঁচা রসুন কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় রসুন শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে
সাহায্য করে। এটি মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে রসুন
খেলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।
ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধঃ বিভিন্ন কারণে ফুসফুসের সংক্রমণ হতে পারে যেমন-এলার্জি, ঠান্ডা জনিত সমস্যা। এই সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে রসুনের রস খেতে পারেন। এছাড়া রসুন পিষে সরিষার তেলের সাথে গরম করে সেটা বুকে পিঠে মালিশ করলে খুব দ্রুত সর্দি জনিত ফুসফুসের সংক্রমণ দূর হয়।
ত্বক ভালো রাখতেঃ রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ফ্রি রেডিকেল ক্ষতি থেকে রক্ষা
করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেলে এটি ত্বকে যাবতীয় সমস্যা
গ্রহণ জাতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি ত্বকের বয়সের ভাব দূর
করতে বেশ কার্যকরী।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত রসুন খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি দূরকরা সম্ভব।
রসুনের উপস্থিত বিভিন্ন যৌগগুলো ক্যান্সারের কোষ দমন করতে সক্ষম। রসুনের মধ্যে
রয়েছে এন্টি-কারসিনোজেনিক শরীরের কোষের ড্যামেজ বা ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
বিশেষ করে রসুন স্তন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।
হাড়ের শক্তি বাড়ায়ঃ বিশেষ করে একটি নির্দিষ্ট বয়সের পরে নারীদের হারের ক্ষয় জাতীয় সমস্যা
বেশি দেখা দেয়।ম এমনকি যাদের মেনোপেজ হয়েছে তারা রসুন খেলে অনেক উপকার পাবেন।
রসুন খেলে নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রার ভারসাম্য থাকে।
কেন রসুন খাওয়া উচিত
রসুন খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে। আমরা মূলত রসুন খাব এর পুষ্টিগুণ এবং
স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা বিবেচনা করে। আপনার দৈনন্দিন জীবনে অন্যান্য খাবারের
পাশাপাশি যদি রসুন যোগ করতে পারেন তাহলে নানা রকম রোগ থেকে মুক্তি
পাওয়া সম্ভব। এটি শুধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না এটি বিভিন্ন
রকম রোগের প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে এবং ত্বক এবং
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।
আরও পড়ুনঃ পায়ের গোড়ালি ফাটা রোধে কার্যকরী ঘরোয়া উপায়
আমরা প্রতিদিনই কোন না কোন খাবারের সাথে মসলা হিসেবে রসুন ব্যবহার করি। রসুন একটি
সহজলভ্য এবং প্রাকৃতিক উপাদান তাই আমরা চাইলে প্রতিদিন খাবারের মসলার পাশাপাশি
অন্যান্য উপায়ে রসুন খেতে পারি। আমাদের শরীরের উপকারিতা এবং রসুনের পুষ্টিগুণ এর
উপর নির্ভর করে আমরা কাঁচা রসুন খেতে পারি, রসুনের ভর্তা খেতে পারি, রসুনের আচার
এভাবে বিভিন্ন উপায়ে প্রতিদিন খাবারের পাশাপাশি রসুন যোগ করতে পারি।
রসুনের বিভিন্ন রকম ব্যবহার
১। সকালে খালি পেটে দুই তিন কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারে। এটি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। এছাড়াও রসুন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখে।
২। রসুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কাঁচা রসুন মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়। এটি সকালে ও রাতে ঘুমানোর পূর্বে খেলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
৩। অনেকে কাঁচা রসুন এর গন্ধ এবং ঝাঁজ সহ্য করতে পারেন না তারা চাইলে রসুনের আচার করে রাখতে পারেন। এই রসুনের আচার পরবর্তীতে ভাতের সাথে বা খালি মুখে খেতে পারেন। তবে রসুনের আচার বানিয়ে বা রান্না করে খেলে রসুনের পরিপূর্ণ গুণাগুণ পাওয়া যায় না। রসুন রান্না করলে এবং তাপ পেলে রসুনের মধ্যে থাকা উপাদান এসিলিন এর গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়।
৪। সাধারণত রসুনের উপকারিতা পাওয়ার জন্য সকালে খালি পেটে রসুন খেতে বলা হয়। রসুন চিবিয়ে খেলে সেটার কার্যকারিতা বেড়ে যায় এর ঝাঁঝালো গন্ধের জন্য খালি মুখে খেতে না পারলে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
৫। বিভিন্ন শাক সবজি তরকারিতে মিশিয়ে রসুন খাওয়া যায়। এছাড়াও রসুন ভর্তা বানিয়ে বা বিভিন্ন ভর্তার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
৬। রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা বাড়ানোর জন্য এটি কাঁচা সেবন করা ভালো। আপনি চাইলে রসুন খেতে তার রস গরম পানির সাথে লেবু ও মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে পারেন।
কাঁচা রসুন খাওয়ার অপকারিতা
রসুন খাওয়ার উপকারিতা অনেক থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে।
প্রতিদিন রসুন খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এটি আপনার
ইমিউনিটি সিস্টেমকে বাড়ায়, হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, ক্যান্সার কোষ ধ্বংস
করে, ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বক ভালো রাখতে বেশ কার্যকরী। কাঁচা রসুন খাওয়া
স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তবুও কিছু কিছু সময় এটি এড়িয়ে চলা উত্তম।
২। কাঁচা রসুন খাওয়ার ফলে কিছু কিছু ব্যক্তির হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২। যাদের রক্তপাত জনিত সমস্যা রয়েছে এবং রক্ত পাতলা করার জন্য ওষুধ খাচ্ছেন তারা কাচা রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
৩। গর্ভবতী মা কাঁচা রসুন খাওয়া থেকে দূরে থাকুন।
৪। ডায়রিয়া, বমি এবং এসিডিটির সমস্যা থাকলে সেই সময় রসুন খাওয়া উচিত নয়।
৫। যাদের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের কাঁচা রসুন না খাওয়াই উত্তম।
প্রতিদিন দুই থেকে তিন কোয়া রসুন কাঁচা খেতে পারেন তবে এটি আপনার শরীরের ধরন এর
উপর নির্ভর করে। কাঁচা রসুন নিরাপদ হলেও অনেক সময় তা হজমে ত্রুটি দেখা দিতে
পারে। আপনি অস্বস্তি অনুভব করলে কাঁচা রসুন খাওয়া কমিয়ে বা বন্ধ করে দিতে
পারেন।
উপসংহারঃ রসুন খাওয়ার উপকারিতা
রসুন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা করা
হয়েছে। অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি খাবার যা আমাদের দেশে মসলা হিসেবে বেশি
ব্যবহৃত হয়। রসুন একটি প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে কাজ করে যেমন এটি ক্যান্সার কোষ
ধ্বংস করতে সাহায্য করে, ডায়াবেটিস, হৃদ রোগ সহ বিভিন্ন রকম অসুখের
কার্যকরী প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। রসুনে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুনঃ পায়ের গোড়ালি ফাটা রোধে ঘরোয়া কার্যকরী উপায়
রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা চিন্তা করে এটি আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়
সংযোজন করা উচিত। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে এবং বিভিন্ন
সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরকে সুস্থ রাখে। সঠিক নিয়মে এবং পরিমাণমতো খেলে
রসুনের অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে রসুনের উপকারিতা, খাওয়ার নিয়ম,
কখন খাওয়া যাবেনা সব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি যা আপনাদের
খুব উপকারে আসবে। পোস্টটি ভাল লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন আর এরকম আরো
তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url