গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা।এ সম্পর্কে আজ আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব। যখন কোন মহিলা গর্ভধারণ করে তখন তিনি তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে যেমন টেনশন করেন তেমন কোন কিছু খেতে গেলে তার গর্ভের সন্তানের কথা অনেক বেশি ভাবেন।
আপনি শুধু আপনার নিজের নয় পাশাপাশি আপনার গর্ভের সন্তানের পুষ্টির উপর
অনেকটা দায়বদ্ধ। গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত এবং নিরাপদ। একজন
গর্ভবতী মায়ের জন্য কিসমিস বা শুকনো আঙ্গুর তার শরীরের জন্য অনেক
উপকারী।
সূচিপত্রঃগর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা
- কিসমিসের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ
- গর্ভবতী মহিলাদের জন্য কিসমিস খাওয়া কি ভালো
- সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
- গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- যাদের কিসমিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত
- শেষ কথা
আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সাজনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা
কিসমিস বাচ্চা এবং মা দুজনের জন্য অনেক বেশি উপকারী। শুকনো আঙ্গুর সাধারণত কিসমিস হিসেবে পরিচিত। কিসমিস বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। দ্রুত ওজন কমাতে কালো কিসমিস বেশ কার্যকরী কারণ এতে রয়েছে ফাইবার যা অনেক সময় ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। যখন একজন মা গর্ভবতী হন তখন তার খাদ্যাভাসে অনেক পরিবর্তন হয় এবং তিনি তার সন্তানের পুষ্টির বিষয়ে অনেক বেশি সতর্ক থাকেন। ডাক্তাররা নিশ্চিত করেছেন যে গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়া নিরাপদ এবং গর্ভাবস্থায় কিসমিস অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার।গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা সম্পর্কে নিচে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
১। রক্তকণিকা বাড়াতে সাহায্য করেঃ কিসমিস হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে যা লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে
কার্যকর ভূমিকা পালন করে। একজন গর্ভবতী মা অনেক সময় অনেক রকম মানসিক ট্রমার
মধ্যে দিয়ে যান যার ফলে রক্তে লোহিতা কণিকা উৎপাদনে বাধার সৃষ্টি করে নিয়মিত
কিসমিস খাওয়ার ফলে এ সমস্যা দূর হয়। কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, পটাশিয়াম
এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে যা আয়রনের ঘাটতি মোকাবেলায় এবং রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি
কমাতে সাহায্য করে।
২। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা একটি কমন সমস্যা নিয়মিত কিসমিস খেলে এই সমস্যা দূর করা সম্ভব। কিসমিস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার পাশাপাশি এটি নিরাময় করতেও সাহায্য করে।
৩। দাঁতের সুরক্ষায়ঃ কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবংওলিয়ানলিক অ্যাসিড যা দাঁত কে সুরক্ষা প্রদান করে। একজন গর্ভবতী মায়ের হরমোন গত তারতম্যের কারণে দাঁত খারাপ হয়ে যেতে পারে। কিসমিস এটি মোকাবেলায় সাহায্য করে।
৪। শারীরিক শক্তি যোগায়ঃ কিসমিস প্রাকৃতিক গ্লুকোজের খুব ভালো উৎস। কিসমিস খেলে মায়েদের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। ক্ষুধা পাওয়া মাত্রই কিসমিস খেলে দ্রুত শারীরিক শক্তি ফিরে আসে। কিসমিস ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
৫। পাচন ক্রিয়া উন্নত করেঃ কিসমিস ভেতরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি পাচন ক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিছু পরিমাণ কিসমিস খান এবং পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখুন।
৬। রক্তস্বল্পতা রোধ করেঃ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এবং আইরন উৎপাদনে ঘাটতি দেখা দিলে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া মত রোগ দেখা দেয়। আর এটি বেশিরভাগ গর্ভবতী মায়েদেরই প্রধান সমস্যা। কিসমিস আয়রনের একটি উৎস হওয়ায় রক্তস্বল্পতা রোধ করতে নিয়মিত কিসমিস খাওয়া যেতে পারে।
৭। ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যঃ কিসমিস আয়রন এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি শরীরে আইরন শোষণে সহায়তা করে। চুলের বিভিন্ন পুষ্টি সরবরাহ করে চুলকে পাতলা এবং ধূসর হওয়ার প্রবণতা থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত কিসমিস খেলে ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং বার্ধক্য রোধ করতে সাহায্য করে।
৮। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়ঃ আমরা কম বেশি সকলেই জানি কিসমিস এবং কিসমিস ভেজানো পানি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বেশ কার্যকরী। কিসমিসে রয়েছে এবং পলিফেনাল এর খুব ভালো একটি উৎস যা মস্তিষ্কের বিভিন্ন রকম ক্ষতি কমায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
আরও পড়ুনঃ এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া কার্যকরী উপায়
৯। খারাপ কোলেস্টেরল কমায়ঃ কিসমিস দ্রবণীয় ফাইবার যা আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। কিসমিসের পলিফেনোল থাকে যা এক ধরনের জৈব এন্টিঅক্সিডেন্ট। যা যা কোলেস্ট্রল শোষণের জন্য দায়ী অনেক এনজাইমকে বাধা দেয়।
১০। ঘুম উন্নত করেঃ কিসমিসে মেলাটনিক থাকায় এটি ঘুমের ধরন উন্নত করতে সাহায্য করে। কিসমিস শরীরের স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে এবং ঘুমে বাধা দেয় এমন সব উপসর্গগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে।
১১। দ্রুত বার্ধক্য কমাতে সাহায্য করেঃ কিসমিসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটো কেমিক্যাল থাকায় এটি সূর্যের আলোর ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বকের রক্ষা করে।এছাড়াও এটি উচ্চমাত্রার দূষণ এবং অন্যান্য ক্ষতির হাত থেকে ত্বককে সুরক্ষিত রাখে। এটি ফ্রি রেডিকেল গুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করে ত্বকের ডিএনএ ধ্বংস প্রতিরোধ করে। যার ফলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
১২। মুখের স্বাস্থ্য ভালোঃ কিসমিস ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে এবং মুখের ভেতরের জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে। এটি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। যাদের মুখে দুর্গন্ধ আছে তারা নিয়মিত কিসমিস খেলে মুখের গন্ধ দূর হয়।
কিসমিসের বিভিন্ন পুষ্টিগুণ
কিসমিস অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার।গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা এর মধ্যে নিচে কিসমিসের কয়েকটি পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
আয়রনঃ কিসমিসে
প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য অত্যন্ত জরুরী। আয়রন
শরীরের জন্য খুব উপকারী বিশেষ করে একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য। আয়রন রক্ত
প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে,হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। হৃদপিণ্ডের
মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে।
আরও পড়ুনঃ তুলসী পাতার কয়েকটি উপকারিতা ও অপকারিতা
ক্যালসিয়ামঃ ক্যালসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান যা আমাদের শরীর মজবুত রাখতে, হাড় শক্ত করতে, দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী। একজন সাধারণ মানুষের তুলনায় একজন গর্ভবতী মায়ের ক্যালসিয়াম এর পরিমাণ দ্বিগুণ হওয়া জরুরি কারণ এতে বাচ্চার মায়ের পাশাপাশি বাচ্চা শারীরিক গঠন এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। ক্যালসিয়াম শিশুর হাড়ের গঠন স্বাভাবিক রাখে এবং তা যথাযথভাবে বিকাশ করতে সাহায্য করে।
ফাইবারঃ কিসমিসে
রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে
বেশ কার্যকরী। গর্ভাবস্থায় শরীরের হরমোনগত সমস্যায় পাচনতন্ত্র প্রভাবিত হয়।
কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি পাচনতন্ত্র সুরক্ষিত রাখতে এবং পেটের
যাবতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
গর্ভবতী মহিলাদের জন্য কিসমিস খাওয়া কি ভালো
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা এরমধ্যে আপনাদের সাথে আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের কিসমিস খাওয়া কতটুকু নিরাপদ স্বাস্থ্যসম্মত এবং উপকারী। একজন মায়ের জন্য শুধু কিসমিস খাওয়া উপকারী না বরং এটি অনেক পুষ্টিগুণ বহন করে। প্রতিদিন এক মুঠ কিসমিস আপনার জন্য স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। কিসমিস বাচ্চা এবং মা উভয়ের জন্য অনেক উপকারী। শারীরিক দুর্বলতা বুঝতে পারলেই আপনি কিসমিস খেতে পারেন এটি দ্রুত শরীরের শর্করা এবং গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে কি হয়
কিসমিস শারীরিক ক্লান্তি দূর করতে এবং কর্ম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কিসমিসে
প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং প্রক্রিয়া উন্নত করতে
সাহায্য করে। সকালে খালি পেটে কিসমিস খেলে পাওয়া যায়। যেমন-
- কর্ম ক্ষমতা বাড়ায়
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
- দাঁত সুরক্ষিত রাখে
- কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে
- হজম শক্তি বাড়ায়
- চুলের জন্য উপকারী
- খারাপ কোলেস্টেরল কমায়
- বার্ধক্য রোধ করে
- আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
যদিও কিসমিস স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী তবুও অতিমাত্রায় কিসমিস খেলে তা
কিছুটা ক্ষতির কারণ হতে পারে।
অতিমাত্রায় কিসমিস খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে
ডায়াবেটিস হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে
টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে
একজন গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিন পরিণত পরিমাণে কিসমিস খেতে পারেন যা মা এবং বাচ্চা
উভয়ের জন্যই পুষ্টিকর। গর্ভাবস্থায় পরিমিত পরিমাণে কিসমিস খেলে তা আপনার শরীর
সুরক্ষিত রাখে শরীরের শক্তি এবং কর্মদক্ষতা বাড়ায়।এছাড়াও একজন গর্ভবতী মা
কে শুধু কিসমিস না প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে
হবে। তবে গর্ভকালীন সময়ে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিসমিস যোগ করার আগে অবশ্যই
একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বিভিন্ন রকমের বাদাম ফল এসব খাওয়ার অভ্যাস গড়ে
তুলুন নিজেকে সুস্থ এবং বাচ্চার সঠিক ভ্রুণ বিকাশের জন্য।
যাদের কিসমিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত
কিসমিস অনেক উপকারী একটি খাবার যদিও এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি তবুও কিছু কিছু
রোগীদের ক্ষেত্রে কিসমিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উত্তম। যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা
অতিরিক্ত পরিমাণে কিসমিস খাবেন না কারণ এতে শর্করার মাত্রা এবং সুগারের মাত্রা
দ্রুত বৃদ্ধি করে। একজন গর্ভবতী মায়ের যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে অবশ্যই কিসমিস
খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের সঠিক পরামর্শ গ্রহণ করুন। যাদের রক্তে শর্করার সাথে
সম্পর্কিত এ জাতীয় সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য কিসমিস খাওয়া ক্ষতিকর হতে
পারে। একজন গর্ভবতী মা চাইলে কিসমিসের পরিবর্তে অন্য কোন প্রাকৃতিক উপাদান গ্রহণ
করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং নিজে সুস্থ থাকুন এবং বাচ্চাকে সুস্থ
রাখুন।
আরও পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো কয়েকটি সাবান
শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি কার্যকরী উপকারিতা আজকালের মাধ্যমে কিসমিসের গুনাগুন এবং একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য কিসমিস খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি বিষয় খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে যাতে আপনাদের কোথাও বুঝতে সমস্যা না থাকে। কিসমিস ফাইবার ও বিভিন্ন খনিজ উপাদানের একটি প্রাকৃতিক উৎস।
কিসমিস অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার তাই এটি নিয়ম মাফিক পরিমিত পরিমাণে খেলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। তবে একজন গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে এবং যারা উপসর্গ জাতীয় রোগ এবং ডায়াবেটিসের আক্রান্ত তারা চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কিসমিস খেতে পারেন। আশা করি এই পোস্টটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে আপনাদের আরো কিছু জানার থাকলে আমাকে কমেন্ট করে জানান এবং পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url