বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন? কারণ ও তার সমাধান জানুন

বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন এটা নিয়ে সব বাবা-মায়েরই আতঙ্ক এবং দুশ্চিন্তায় শেষ নেই। বাচ্চাদের কান্না থামানো মোটেই সহজ কোনো কাজ না এটা প্রত্যেকটা অভিভাবকের জন্য একটু চ্যালেঞ্জিং বিষয়। যদি বাচ্চা অতিরিক্ত কান্না করে তাহলে বুঝতে হবে কোন সমস্যা হয়েছে।
বাচ্চারা-রাতে-কান্না-করে-কেন
না না কারণে বাচ্চারা কান্না করে থাকে। বাচ্চাদের কান্নার কারণ সম্পর্কে সচেতন থাকলে অনেকাংশে এদের কান্না কমানো সম্ভব। এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত জানবো বাচ্চা কেন অতিরিক্ত কান্না করে এবং কিভাবে বাচ্চাদের অতিরিক্ত কান্না দূর করা যায়।

সূচিপত্র ঃ বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন

বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন

শিশুরা বিভিন্ন কারণে কান্নাকাটি করে। বেশিরভাগ মায়েরাই এই সমস্যা নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত থাকেন। তারা বুঝতে পারেন না কিভাবে বাচ্চার কান্না নিয়ন্ত্রণ করবেন। ছোট শিশুদের ভাষাই হচ্ছে কান্না। বাচ্চারা কান্নার মাধ্যমে তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে থাকে। অনেক সময় বাচ্চারা একা থাকতে চায় না তারা সঙ্গ পছন্দ করে তাই তারা কান্না করে।
নিম্নলিখিত কিছু কারণে বাচ্চারা রাতে কান্না করে বেশি। বাচ্চার অতিরিক্ত কান্না করার কিছু কারণ আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

ক্ষুধা ঃ বাচ্চাদের কান্না করার প্রধান কারণ হলো ক্ষুধা। বাচ্চাদের পেট দ্রুত খালি হয়ে যায় এবং তাদের খুব ঘন ঘন ক্ষুধা পায়। আপনি একটু খেয়াল করলে দেখতে পাবেন আপনার বাচ্চা হাতের আঙ্গুল চুষছে কিনা, এরকম কোন লক্ষণ দেখা দিলে বুঝে নিবেন আপনার বাচ্চার ক্ষুধা পেয়েছে। ক্ষুধা নিবারণের ব্যবস্থা করা বাচ্চার কান্না থামানোর প্রধান কারণ হতে পারে।

শারীরিক অসুস্থতা ঃ বিভিন্ন শারীরিক অসুবিধার কারণে বাচ্চারা কান্নাকাটি করে। পেট ব্যথা, গ্যাস, বদহজম এসব কারণে বাচ্চারা অস্বস্তি বোধ করে এবং কান্নাকাটি করে। কারণ তারা সব কথা মুখের প্রকাশ করতে পারে না। আবার অনেক সময় দাঁত ওঠার সময় বাচ্চাদের শারীরিক অসুবিধা দেখা দেয় ফলে তারা কান্নাকাটি শুরু করে।

নোংরা ডায়াপার ঃ বাচ্চারা রাতে ঘনঘন প্রস্রাব করে অনেক সময় ডায়াপার লিকেজ হয়ে যেতে পারে এবং অতিরিক্ত প্রসাবের কারণে বাচ্চা অস্বস্তি বোধ করতে পারে। এ অবস্থায় বাচ্চা কান্নাকাটি করে। বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন এই প্রশ্ন আসলে অবশ্যই প্রথমে মাথায় রাখতে হবে তাদের ডায়াপার ঠিক আছে কিনা। তাই ঘন ঘন ডায়াপার চেক করে নিবেন।

নিদ্রাহীনতা ঃ অনেক সময় দেখা যায় বাচ্চা অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে থাকে যার ফলে বাচ্চা সহজে ঘুমাতে পারে না। এবং বাচ্চা অস্বস্তি এবং দুর্বলতা বোধ করে। অনেক সময় খেয়াল করবেন ঘুমের আগে বাচ্চা কান্না করে এটি বাচ্চার ঘুম আসার এক প্রকার লক্ষণ।

ব্যথা ঃ আপনার শিশু কোন কষ্ট বা ব্যথা পেলে কান্না করে। খেয়াল রাখবেন কোন কিছুতে আপনার শিশু যেন ব্যথা বা কষ্ট না পায়। তারা ব্যথা পেলে প্রকাশ করতে পারে না আর সেটা কান্নার মাধ্যমে প্রকাশ করে।

সঠিক পোশাক নির্ধারণ ঃ আপনার বাচ্চার জন্য সঠিক পোশাক নির্ধারণ করুন। বাচ্চাকে অবশ্যই ঢিলাঢালা পোশাক পড়ানোর চেষ্টা করুন এতে বাচ্চা অস্বস্তিতে বোধ করবে না।

তাপমাত্রা ঃ অস্বস্তিকতা তাপমাত্রা সেটি হোক গরম বা ঠান্ডা এটার কারণে বাচ্চা কান্নাকাটি করে। অতিরিক্ত গরমে বাচ্চারা ঘেমে যায় এবং অতিরিক্ত ঠান্ডা পেলে বাচ্চারা কাঁদতে থাকে। এজন্য সব সময় খেয়াল রাখুন ঘরে তাপমাত্রা ঠিক আছে কিনা।

শব্দ ঃ অতিরিক্ত শব্দ পেলে বাচ্চারা ঘুমাতে পারে না। আপনার বাড়ির বা আশেপাশের অতিরিক্ত শব্দের কারণে বাচ্চাদের ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত শব্দ কমানোর জন্য ঘরে জানালা দরজা বন্ধ রাখুন প্রয়োজনে রেডিও টেলিভিশন মোবাইল ফোন এসব বন্ধ রাখুন।

পরিবেশগত কারণ ঃ আশেপাশের শ্রেষ্ঠ পরিবেশ বাচ্চাদের ঘুমের বিঘ্ন ঘটাতে পারে। আর পরিবেশগত পার্থক্য বাচ্চারা খুব দ্রুত বুঝতে পারে তখন তারা অস্বস্তিতে ভোগে এবং কান্নাকাটি করে।

আতঙ্ক ও দুঃস্বপ্ন ঃ অনেক সময় বাচ্চারা ঘুমের ঘোরে বিভিন্ন স্বপ্ন দেখে এবং ভয় পাই যার ফলে তারা কান্নাকাটি শুরু করে। আবার অনেক সময় অন্ধকার ঘরে একা থাকার কারণে ও বাচ্চারা কান্না করে কারণ বাচ্চারা সান্নিধ্য পছন্দ করে।

স্বাস্থ্য জনিত সমস্যা ঃ বাচ্চারা প্রায় মাঝে মাঝে রাতে কান্না করে এর কারণ তাদের স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সমস্যা থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি বাচ্চার চোখ মুখ, অঙ্গভঙ্গি এবং পেট খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন।

বাচ্চা বেশি কান্না করলে কি করনীয়

যখন বাচ্চারা অতিরিক্ত কান্নাকাটি করে তখন অভিভাবক হিসেবে বাবা মা খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন এবং কি করতে হবে এটি বুঝতে পারেন না। বাচ্চারা অতিরিক্ত কান্নাকাটি করলে তাদের কান্না থামানোর জন্য আপনি নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে পারেন। যেমন-
  • আপনি বাচ্চার অবস্থান পরিবর্তন করুন।
  • বাচ্চার মনোযোগ অন্যদিকে দেওয়ার চেষ্টা করুন।
  • বাচ্চার সাথে হাসাহাসি এবং গল্প করুন।
  • বাচ্চাকে দোল দিতে পারেন এতে বাচ্চার কান্না অনেক দুঃখ থেমে যাবে।
  • বাচ্চাকে খেলাধুলায় ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন।
  • শিশু ক্ষুধার্ত আছে কিনা এই বিষয়ে খেয়াল রাখুন ক্ষুধার্ত হলে খাবারের ব্যবস্থা করে দিন।
  • ঘুমানোর সময় মশা বা অন্যান্য পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পেতে মশারির ব্যবস্থা করুন।
  • বাচ্চার অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম লাগছে কিনা সেই বিষয়ে খেয়াল রাখুন।
  • বাচ্চাকে গল্প শোনান, বাচ্চাকে সব সময় হাসি খুশি রাখার চেষ্টা করুন।
এসব কাজ যদি আপনি বাচ্চার সাথে করেন তাহলে এমনিতে বাচ্চার কান্না কমে যাবে। আবার বয়স বাড়ার সাথে সাথে বাচ্চাদের অতিরিক্ত কান্নাকাটি করার অভ্যাসগুলো আস্তে আস্তে কমে যাবে।

শিশুর কান্নার সাধারণ কারণ

শিশুর কান্নাকাটি করার অনেক কারণ থাকলেও বেশ কিছু কারণ রয়েছে যা আমরা চাইলে দূর করতে পারি। শিশুর কান্নার সাধারণ কারণ গুলোর মধ্যে রয়েছে
  • ক্ষুধা
  • ভেজা ডায়াপার
  • শারীরিক অসুস্থতা
  • ঠান্ডা বা গরম আবহাওয়া
  • ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভব
  • পেটের সমস্যা
  • অতিরিক্ত শব্দ
  • পরিবেশগত কারণ
  • আবহাওয়ার পরিবর্তন
  • আতঙ্ক বা স্বপ্ন

ঘুমের মধ্যে বাচ্চার কান্না বন্ধ করার উপায়

ঘুমের মধ্যে কোন বাচ্চা বিভিন্ন কারণে কান্নাকাটি করে। তখন বাচ্চাকে ঠান্ডা করতে আমরা মা-বাবার অনেক কিছু করে থাকি। অনেক সময় বাচ্চা চুপ হয়ে যায় আবার অনেক সময় অতিরিক্ত কান্নাকাটি শুরু করে। বাচ্চা যদি পেশাব করে তাহলে ভেজা কাপড় সরিয়ে ফেলুন। বাইরে থেকে জানাও শব্দ বাচ্চার কানে না পৌঁছাই সেদিকে খেয়াল রাখুন।
অনেক সময় শিশু ঘুমের মধ্যে অল্প সময়ের জন্য কাঁদে আবার কিছুক্ষণ পরে এমনি এমনি ঠিক হয়ে যায়। যদি এভাবে ঠিক না হয় তাহলে বাচ্চাকে কোলে তুলে না নিয়ে পাশে শুয়ে রেখে তার পিঠে হাত বুলিয়ে দিন। আবার শিশুর সাথে হালকা করে কথা বলার চেষ্টা করুন। এতে করে বাচ্চা বুঝতে পারবে যে আপনি তার সঙ্গে আছেন।

ঘুমের মধ্যে বাচ্চারা দাঁত কাটে কেন

অনেক বাচ্চারা ঘুমের মধ্যে দাঁত কাটে। দাঁত কাটার কিছু কারণ রয়েছে যেমন ব্যথা পেলে বাচ্চারা দাঁত কাটে। বিশেষ করে কানের ব্যথায় এ ধরনের সমস্যা বেশি হয়। আবার বাচ্চারা অতিরিক্ত মানসিক চাপে এমনটা হয়। আবার অনেক সময় বাচ্চারা যখন দিনে কারো সাথে রাগারাগি গন্ডগোল এসব করে তখন রাতে ঘুমের মধ্যে তার প্রভাব পড়ে এবং দাঁত কিড়বিড় করে। তাই বলা চলে এটি এমন কোন অসুখ বা সমস্যা না যেটার জন্য টেনশন করতে হবে। এটা অনেক সময় এমনি এমনি সেরে যায়।

অতিরিক্ত কান্না করার সময় বাচ্চাদের শান্ত রাখার কৌশল

বাবা-মা হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই এই কৌশল গুলো অবলম্বন করতে হয়। বাচ্চা যখন ছোট থাকে তখন বাচ্চারা অনেক বেশি কান্নাকাটি করে কারণ তারা তাদের আবেগ প্রকাশ করে কান্নার মাধ্যমে দিয়ে। আমরা বাবা-মারা অনেক দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে বাচ্চাদের অতিরিক্ত কান্নাকাটি থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব।
  • বাচ্চারা কান্নাকাটি করলে তাদের সাথে হাসাহাসি এবং গল্প করুন।
  • তাদেরকে বুঝান যে আপনার বাচ্চা অনেক ভালো।
  • বাচ্চার চিন্তা ভাবনাকে অন্যদিকে ডাইভার্ট করার চেষ্টা করুন।
  • বাচ্চাকে গল্প শোনান এবং সে কি বলে সেটা বোঝার চেষ্টা করুন।

দুধ খাওয়ার সময় বাচ্চার কান্না করার কারণ

অনেক বাচ্চা দুধ খাওয়ার সময় অনেক বেশি কান্নাকাটি করে। নতুন বাবা-মা হিসেবে অনেকেই বুঝতে পারেন না এ সময় কি করা উচিত। দুধ খাওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে বাচ্চা কোথাও ব্যথা পাচ্ছে কিনা সে ব্যথা পেলে কান্নাকাটি করে কারণ সে কিছু বলতে পারে না। অনেক সময় দুধের টেম্পারেচার এর কারণে বাচ্চা কান্নাকাটি করে। অতিরিক্ত ঠান্ডা বা অতিরিক্ত গরম দুধ বাচ্চার কান্না করার অন্যতম কারন।

আবার বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর পজিশন এর কারণে বাচ্চা কান্নাকাটি করে। একজন নব্য মাকে ডাক্তার বলে দেন যে বাচ্চাকে কি পজিশনে এবং কিভাবে দুধ খাওয়াতে হবে। অনেক সময় দুধ খাওয়ানোর সময় বাচ্চার মুখ দিয়ে পেটে গ্যাসের সৃষ্টি হয় এ কারণে বাচ্চার পেট ক্ষেপে যায় এবংবাচ্চা কান্না করে। আবার অভিভাবকের মানসিক অবস্থা বাচ্চার কান্নার কারণ হতে পারে।

ঘুমের মধ্যে বাচ্চাকে বোবা ধরে কেন

ঘুমের মধ্যে বাচ্চাকে বোবা ধরে এটা নিয়ে আমরা অনেকে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন ও আতঙ্কে থাকি। আমরা অনেক সময় বুঝতে পারি না কেন এমনটা হচ্ছে। বেশ কিছু কারণে বাচ্চাদের সাথে এমন হতে পারে। ঘুমের অবস্থার পরিবর্তন হলে, শরীরের কোন অংশে আঘাত পেলে এবং দীর্ঘ সময় চাপ ধরে থাকলে অনেক সময় এরকম ঘটনা ঘটে।
ঘুমের মধ্যে প্যারালাইসিস এর কারণে এরকম সমস্যা হয় যা খুব অল্প সময় থাকে এবং পরে তা সেরে যায়। স্নায়ুতন্ত্রেরসমস্যা, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ থেকে ও এ ধরনের সমস্যা হয়। ঘুমের মধ্যে এ ধরনের সমস্যা তাই অনেক বাচ্চারই হয়ে থাকে তাই অতিরিক্ত চিন্তিত না হয়ে একটু সময় ধৈর্য নিয়ে দেখুন যদি এমনি এমনি সেরে যায় তাহলে এটি কোন সমস্যা না যদি দেখেন এটি দীর্ঘ সময় হচ্ছে তাহলে প্রয়োজনের চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

কখন একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন

বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন বাচ্চাদের কি কি সমস্যা হয় এবং কি করলে বাচ্চারা কান্না থেকে দূরে থাকতে পারবে উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি। বাচ্চারা কান্না করলে আপনি এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারেন। তারপরেও কিছু ক্ষেত্রে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। যখন দেখবেন নিচের এই লক্ষণ গুলো বাচ্চার মধ্যে প্রকাশ পাচ্ছে তখন বসে না থেকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।
  • যদি বাচ্চা তিন ঘন্টার অধিক সময় ধরে কান্নাকাটি করে।
  • আপনি কোনভাবেই বাচ্চাকে শান্ত করতে বা বুঝাতে পারছেন না এবং বাচ্চা ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ছে।
  • কান্নার সঙ্গে অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতা যেমন- জ্বর,সর্দি কাশি সহ অন্যান্য উপসর্গ থাকে।
  • বাচ্চা কিছু খেতে পারে না শুধু কান্নাকাটি করে।
  • কান্নাকাটির সঙ্গে বাঁচা অস্বাভাবিক আচরণ করলে।
  • বাচ্চার কান্নার কারণ দেখে যদি বুঝতে পারেন যে সে কোথাও আঘাত পেয়েছে বা ব্যথা পেয়েছে।
এসব লক্ষণ প্রকাশ পেলে বসে না থেকে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

শেষ কথা ঃ বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন

বাচ্চারা রাতে কান্না করে কেন এই সম্পর্কে এই আর্টিকেলে আপনাদের বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি এটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। তবে আপনার শিশুর কান্না করা এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে বাচ্চার কান্না ধরন এবং উপসর্গ দেখে আপনাকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

আপনি একটু সচেতন থেকে বাচ্চার কান্না ধরন বোঝার চেষ্টা করুন তাহলে আপনি অনেকাংশে বাচ্চার কান্না থামাতে পারবেন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। এরকম আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে জানান। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url